১৭৫ রানে পঞ্চম উইকেট হারায় কিউয়িরা। কিছুক্ষণ পর বাংলাদেশের পথে বড় হুমকি হয়ে দাঁড়ানো উইলিয়ামসনকেও একই গন্তব্যে পাঠিয়ে দেওয়ার সুযোগ পেয়েছিল তারা। ৭০ রানে থাকা অবস্থায় নঈমের শর্ট লেংথের বলে পুল করতে যান উইলিয়ামসন। স্কোয়ার লেগে শরিফুলের দিকেই সোজা চলে যায় বল। কিন্তু শরিফুল ইসলাম সেই ক্যাচটি মিস করেন। এর আগে ব্যক্তিগত ৬৩ রানে থাকাকালে নঈমের বলেই মিডউইকেটে উইলিয়ামসনের ক্যাচ ফেলেন তাইজুল ইসলাম।
দিনের প্রথম বলেই উইকেট হারিয়ে ৩১০ রানে অলআউট হওয়ার পর বোলিংয়ে বাংলাদেশ শুরু থেকেই ভালো করে। এদিন বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল বোলার বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল। টেস্ট-স্পেশালিস্ট খ্যাত তারকার শিকার ৮৯ রানে ৪ উইকেট শিকার করেন। এছাড়া, একটি করে উইকেট নেন নাঈম, শরিফুল, মুমিনুল ও মেহেদি হাসান মিরাজ।
ম্যাচের কথা বললে, এর আগে অবশ্য নিউজিল্যান্ডের ইনিংসের এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় জুটি ভেঙে স্বস্তিতে ফিরে আসে বাংলাদেশ। গ্লেন ফিলিপস এসে শুরু থেকেই আগ্রাসনের সঙ্গে খেলেন। শেষমেশ ৭৮ রানের জুটিই কিনা ভেঙে দেন পার্টটাইমার মুমিনুল হক। ইনিংসের ৭৮তম ও নিজের প্রথম ওভারেই মমিনুল পেয়ে যান উইকেট। ৬২ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৪২ রান করে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ফিলিপস। ক্যাচ নেন অধিনায়ক শান্ত। এরপর সেঞ্চুরি পেয়ে যাওয়া উইলিয়ামসনকে একই পথ দেখিয়ে বাংলাদেশ চলে আসে ফ্রন্ট-ফুটে। নতুন বল নিতেই সাফল্য দেখা দেয়।
তাইজুলের আর্ম ডেলিভারি মিস করে উইলিয়ামসন ২০৫ বলে ১১ চারে ১০৪ রানের ইনিংস খেলে থামেন। ৮১তম ওভারে তার ফেরার পর ৮৩তম ওভারে আরেকটি উইকেট শিকার করেন তাইজুল। ইশ সোধিকে শর্ট লেগের ক্যাচ বানিয়ে ফেরান শূন্য রানের মধ্যেই।
দুই-দুইটি জীবন পেয়ে যাওয়া ব্যাটারের নাম যদি হয় উইলিয়ামসন, তাহলে সেঞ্চুরি তো অবধারিতই হয়। এরপরে উইলিয়ামসনও থামেননি সেঞ্চুরির আগে। ১৮৯ বলে পেয়ে যান নিজের ২৯তম টেস্ট সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এটি তাঁর ৭ টেস্টে চতুর্থ শতক। কেন উইলিয়ামসন তাঁর টেস্ট ক্যারিয়ারে ২৯তম শতরানটি করে ফেললেন। বর্তমান খেলোয়াড়দের মধ্যে তিনি এখন বিরাট কোহলির সমান রয়েছেন। তাঁর থেকে স্টিভ স্মিথ (৩২) এবং জো রুট (৩০) শতক সংখ্যায় কিছুটা এগিয়ে রয়েছেন। ২০১৫ এর শুরু থেকে এই ফর্ম্যাটে কেন উইলিয়ামসনের গড় একটি বিস্ময়কর ৬৫-র বেশি।
ম্যাচের কথা বললে, এর আগে অবশ্য নিউজিল্যান্ডের ইনিংসের এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় জুটি ভেঙে স্বস্তিতে ফিরে আসে বাংলাদেশ। গ্লেন ফিলিপস এসে শুরু থেকেই আগ্রাসনের সঙ্গে খেলেন। শেষমেশ ৭৮ রানের জুটিই কিনা ভেঙে দেন পার্টটাইমার মুমিনুল হক। ইনিংসের ৭৮তম ও নিজের প্রথম ওভারেই মমিনুল পেয়ে যান উইকেট। ৬২ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৪২ রান করে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ফিলিপস। ক্যাচ নেন অধিনায়ক শান্ত। এরপর সেঞ্চুরি পেয়ে যাওয়া উইলিয়ামসনকে একই পথ দেখিয়ে বাংলাদেশ চলে আসে ফ্রন্ট-ফুটে। নতুন বল নিতেই সাফল্য দেখা দেয়। তাইজুলের আর্ম ডেলিভারি মিস করে উইলিয়ামসন ২০৫ বলে ১১ চারে ১০৪ রানের ইনিংস খেলে থামেন। ৮১তম ওভারে তার ফেরার পর ৮৩তম ওভারে আরেকটি উইকেট শিকার করেন তাইজুল। ইশ সোধিকে শর্ট লেগের ক্যাচ বানিয়ে ফেরান শূন্য রানের মধ্যেই।দিনের প্রথম বলেই উইকেট হারিয়ে ৩১০ রানে অলআউট হওয়ার পর বোলিংয়ে বাংলাদেশ শুরু থেকেই ভালো করে।
এদিন বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল বোলার বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল। টেস্ট-স্পেশালিস্ট খ্যাত তারকার শিকার ৮৯ রানে ৪ উইকেট শিকার করেন। এছাড়া, একটি করে উইকেট নেন নাঈম, শরিফুল, মুমিনুল ও মেহেদি হাসান মিরাজ।