শিকার করতে গিয়ে বিপদে চিতা,লম্বা শিংয়ের আঘাতে উল্টো শিকার বনে গেল চিতা,ভাইরাল ভিডিও

পৃথিবীতে এমন কিছু প্রাণী আছে যারা দেখতে অনেক সুন্দর হলেও তারা কিন্তু আসলে অনেক রাগী এবং ভয়ঙ্কর হয়। বন্ধুরা পশুরা কখনো এক রিসিভ হয়ে যায় সেটা কেউ বলতে পারে না। বিশেষ করে বন্য পশুদের আচার-আচরণে ধারণা করা খুবই কষ্টকর।এদের এই আক্রমনাত্মক ব্যবহার আমাদের অনেক ক্ষতি করে দিতে পারে।শুরুর দিকে সোশ্যাল মিডিয়া এতটা জনপ্রিয় ছিল না।

সময়ের ব্যবধানে ও সোশ্যাল সাইট আরও উন্নত করার কারণে মানুষের মাঝে এর ব্যবহার ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পায়। বর্তমান সময়ে মোটামুটি সবকিছুই এসব সোশ্যাল মিডিয়াতে পাওয়া যায়।যা কিছু কিছু অনেক ভালো কিছু আবার বিপদজনক মোটকথা সকল ধরনের সংবাদ, পরিস্থিতি এবং সামাজিক অবস্থা সবকিছুই আমরা এর মাধ্যমে জানতে পারি।বর্তমান সময়ে মানুষের জীবনের উপর একটি প্রভাব ফেলেছে এ সোশল মিডিয়া। সোশ্যাল মিডিয়ার সহজলভ্য হওয়ার কারণে খুব সহজে জানতে পারি বিশ্বের কোথায় কি হচ্ছে।

```

কোন কাজটি ভালো এবং কোন কাজটি মানব স্বার্থের ঊর্ধ্বে যাচ্ছে।বর্তমানে মানুষ ভাইরাল ভাইরাল হওয়ার জন্য অনেক পন্থা অবলম্বন করে। যার মধ্যে কিছু বিনোদন দেয় আবার আবার কিছু বিপদজনক হয়ে থাকে। প্রাণ সংশয় হওয়ার ভয় থাকে কিন্তু এ ভাইরাল হওয়া প্রবণতা মানুষকে এই সকল দিক থেকে ফেরাতে পারছে না।মোটকথা সবার ধারণা ভাইরাল হতে পারলেই হয়তো সে সবকিছু অর্জন করে ফেলবে। কিন্তু প্রকৃত অর্থে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাদের প্রাণ সংশয় পর্যন্ত হয়ে থাকে এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয় কিছুদিন আগে।এই ভিডিওটিতে দেখা যায় হরিণ এবং চিতা বাঘের লড়াই।

আফ্রিকার একটি বিশাল বড় জঙ্গলে একদল হরিণ এবং একদল চিতাবাঘ ছিল।সেই জঙ্গলের চিতাবাঘের খুব খিদে পেয়েছিল। তখন একদল হরিণ দেখতে পায়।তাদের ছিল একটি বাচ্চা চিতাবাঘ বাচ্চাটিকে খাওয়ার জন্য নানা ফন্দি বের করল।কিন্তু হরিণ গুলা ছিল খুবই শক্তিশালী। তারা তাদের বাচ্চাকে কোনমতেই চিতাবাঘ আহরণ করতে দিল না। চিতাবাঘ টি যখন মহিষের বাচ্চাটিকে খেতে আসে তখন মা মহিষটি চিতাবাঘ এর সাথে লড়াই করে বাধা দেয়।কিন্তু রাক্ষস চিতাবাঘ কোনমতেই বাচ্চাটিকে না খেয়ে যেতে চায়না।তখন চিতাবাঘ তার দল নিয়ে আসলো এবং হরিণ দের দাওয়া করল। অপরদিকে ও তার দলকে নিয়ে আসলো। চিতাবাঘ এবং হরিণ শুরু হয়ে গেল লড়াই লড়াই করতে করতে হরিণ হারিয়ে দিলো চিতাবাঘকে।মধ্য ইউরোপ আমেরিকা এবং এশিয়ার বিভিন্ন অংশে দেখা যায়এদের ওজন প্রায় 75 থেকে 100 এর মধ্যে হয়ে থাকে বন্য শুকর এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এদের মনে করা হয়। এই বন্য প্রাণীদের সঙ্গে ঝামেলা করা এবং নিজেকে রক্ষা করার জন্য প্রকাশিত হয়েছে, এই তিক্ততা আত্মরক্ষার জন্যই ব্যবহার করে থাকে। এতে শরীরের চামড়া খুবই শক্ত এবং সামান্য কিছু লোম থাকে যেগুলো খুবই শক্ত লম্বা মুখের সামনের অংশ কিছুটা চ্যাপ্টার ভিতরে থাকে।

```

রম হাড়ে একটি অংশ তাকে শক্ত করে রাখে এই ছবির সাহায্যে মাটি খুঁড়তে পারে এবং ভারী ভারী পাথর ছুড়ে ফেলতে পারে এদের ঘ্রাণশক্তি প্রবল। এরা মাটির ভিতরে থাকা শিকারের বন্ধু পেয়ে যায় এবং মাটি খুঁড়ে তাদেরকে বের করে স্বীকার করে অভিজ্ঞ শিক্ষার্থীদের মধ্যে বন্য শূকর স্বীকার করা খুবই বিপদজনক স্বীকার করা হয় লুকিয়ে যদি কোনো কারণবশত আপনি স্বীকার করতে ব্যর্থ হন তাহলে এই বন্য শূকর তাতে তাদের সাহায্যে আপনার শরীর ক্ষত-বিক্ষত করে দেবে।