বদলে যাচ্ছে নিয়ম ! আইপিএলে এবার প্লেয়ারদের দামের মধ্যে আকাশ-পাতাল পার্থক্য হবে না

আইপিএল মানেই ক্রিকেট ও বিনোদনের ককটেল। টি-২০ ক্রিকেটের চার-ছয়ের জোয়ারে ভাসার পাশাপাশি তারকা ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও ফ্যানেদের জানার কৌতুহল কম নয়।এই প্রতিবেদনে এমন এক ভারতীয় ক্রিকেটারের কথা বলা হয়েছে যায় যিনি বর্তমানে আইপিএলে কেকেআরে খেলেন। আর তাঁর বাবা-মা দুজনেই খেলেছে ভারতের হয়ে। বলুন তে কে সেই ক্রিকেটার।

সেই ক্রিকেটারের নাম হল আংক্রিশ রঘুবংশী। দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে আইপিএল ২০২৪-এ অভিষেকেই হাফ সেঞ্চুরি করে সকলের নজর কেড়েছে বছর ১৮-র তরুণ ডান হাতি ব্যাটার। ক্রিকেটীয় শটের পাশাপাশি টি-২০ ক্রিকেটের আধুনিক শটও খেলেন আংক্রিশ রঘুবংশী। ২০০-র বেশি স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করেন তিনি। ২৭ বলে ৫৪ রানের ইনিংস খেলেন তিনি।

```

৫টি চার ও ৩টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস।সর্বকনিষ্ঠ প্লেয়ার হিসেবে আইপিএল অভিষেকে হাফ সেঞ্চুরি করার রেকর্ডও নিজের নামে করেন। এর আগে ২০১৯ সালে ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য ছিলেম আংক্রিশ রঘুবংশী। অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে মোট ২৭৮ রান করেছিলেন আংক্রিশ রঘুবংশী। যা প্রতিযোগিততায় চতুর্থ সর্বোচ্চ ও ভারতীয় দলের মধ্যে সর্বোচ্চ স্কোরার ছিলেন তিনি। তারপর থেকেই নজরে চলে আসেন তিনি।আংক্রিশ রঘুবংশী মূলত দিল্লি বাসিন্দা। ১১ বছর বয়সে বাবা-মায়ের সঙ্গে মুম্বইতে চলে আসেন তিনি।

সেখানে প্রাক্তন ভারতীয় ওপোনার অভিষেক নায়ারের কোচিংয়ে অনুশীলন শুরু করেন।ছোট বেলা থেকেই খেলা-ধুলার পরিবেশের মধ্যে বড় হয়ে উঠেছেন আংক্রিশ রঘুবংশী। কারণ তার বাবা-মা দুজনেই ভারতের হয়ে খেলেছেন। সেখান থেকেই প্লেয়ার হওয়ার ইচ্ছে জাগে আংক্রিশ রঘুবংশীর।তবে আংক্রিশ রঘুবংশীর বাবা-মা ক্রিকেটার ছিলেন না।আংক্রিশ রঘুবংশীর বাবা অভনীশ রঘুবংশী দেশের হয়ে টেনিস খেলেছেন।

```

আর মা মালিকা রঘুবংশী ভারতের হয়ে খেলেছেন ভলিবল।বর্তমানে কেকেআরের হয়ে অভিষেকে হাফ সেঞ্চুরি করে আত্মবিশ্বাসী আংক্রিশ রঘুবংশী। ধারাবাহিকভাবে দলের হয়ে ভাল খেলা ও ভারতীয় দলে জায়গা করে নেওয়াই লক্ষ্য তরুণ ক্রিকেটারের।

ভারতের সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গত সপ্তাহে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। স্থানীয় কৃষকদের কাছ থেকে এরই মধ্যে পেঁয়াজ কেনা শুরুও করেছে সরকার। শিগগির বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশে এই পেঁয়াজ পাঠানো হবে।এদিকে, ভারতের বেসরকারি পেঁয়াজ রপ্তানিকারকরা জানিয়েছেন, পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা ও রমজানে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় পেঁয়াজের পুরোনো ক্রেতা বাংলাদেশ, মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর বাজারে মসলাজাতীয় ফসলের দাম ক্রমেই বাড়ছে।এমন পরিস্থিতিতে ভারত থেকে প্রতিদিনই পেঁয়াজ পাচার হচ্ছে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারকে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন রপ্তানিকারকরা।