ভারত ম্যাচ হারলেও ক্যাপ্টেন সূর্যকুমার রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের দুর্দান্ত সেঞ্চুরির প্রশংসা করতে ভোলেননি। তিনি বলেন, ‘রুতুরাজ অসাধারণ ইনিংস খেলল। আমি আউট হওয়ার পরে ও ইনিংসকে টেনে নিয়ে যায়। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটেও আমি আগে বলেছি যে, ও স্পেশাল প্লেয়ার। আজ যেভাবে ব্যাট করল, দেখাল ও কতটা বিশেষ।’
১৯তম ওভারে অক্ষর প্যাটেলকে বল করতে ডাকার কারণও খোলসা করেন সূর্যকুমার। তিনি বলেন, ‘আমি অক্ষরকে ১৯তম ওভারে বল করতে পাঠাই কারণ ও আগেও ১৯-২০ ওভারে বল করেছে। ও অভিজ্ঞ। আমি মনে করি যে, শেষ দিকে অভিজ্ঞ বোলারের দরকার হয়। সে যদি স্পিনারও হয়, তাতে অসুবিধা নেই। প্রচুর শিশির পড়লেও সেক্ষেত্রে সুযোগ থাকে।’
ম্যাচের শেষে টিম ইন্ডিয়ার ক্যাপ্টেন বলেন, ‘ আমরা ম্যাক্সওয়েলকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আউট করতে চেয়েছিলাম। এটাই পরিকল্পনা ছিল যে, ওর উইকেটটা তাড়াতাড়ি তুলে নিতে হবে। তবে এত শিশিরের মধ্যে ২২২ রান নিয়ে ম্যাচ জিততে হলে বোলারদের হাতে কিছু একটা তুলে দিতে হবে।’সূর্য আরও বলেন, ‘এত শিশিরে খেলতে হলে শুরুতে উইকেট তুলতে হবে। উইকেট হাতে থাকা মানে আপনি ম্যাচে রয়েছেন। অস্ট্রেলিয়া সারাক্ষণই লড়াইয়ে ছিল। জলপানের বিরতির সময়ে আমি ছেলেদের বলি যে, ম্যাক্সওয়েলের উইকেটটা আমাদের তুলতেই হবে। যদিও সেটা সম্ভব হয়নি।’
গুয়াহাটিতে ভারত শুরুতে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটের বিনিময়ে ২২২ রান তোলে। রুতুরাজ গায়কোয়াড় ১৩টি চার ও ৭টি ছক্কার সাহায্যে ৫৭ বলে ১২৩ রান করে অপরাজিত থাকেন। জবাবে ব্যাট করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া একেবারে শেষ বলে ম্যাচ জেতে। তারা ২০ ওভারে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ২২৫ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ৮টি চার ও ৮টি ছক্কার সাহায্যে ৪৮ বলে ১০৪ রান করে অপরাজিত থাকেন। কিন্তু তার সত্বেও ভারত পরাজিত হয় খারাপ বোলিংয়ের জন্য। যদিও অধিনায়ক সূর্য কুমার যাদব তার সব থেকে খারাপ বোলিং করা বোলারকে দোষারোপ করতে চাইছেন না।
১৯তম ওভারে অক্ষর প্যাটেলকে বল করতে ডাকার কারণও খোলসা করেন সূর্যকুমার। তিনি বলেন, ‘আমি অক্ষরকে ১৯তম ওভারে বল করতে পাঠাই কারণ ও আগেও ১৯-২০ ওভারে বল করেছে। ও অভিজ্ঞ। আমি মনে করি যে, শেষ দিকে অভিজ্ঞ বোলারের দরকার হয়। সে যদি স্পিনারও হয়, তাতে অসুবিধা নেই। প্রচুর শিশির পড়লেও সেক্ষেত্রে সুযোগ থাকে।’ভারত ম্যাচ হারলেও ক্যাপ্টেন সূর্যকুমার রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের দুর্দান্ত সেঞ্চুরির প্রশংসা করতে ভোলেননি। তিনি বলেন, ‘রুতুরাজ অসাধারণ ইনিংস খেলল। আমি আউট হওয়ার পরে ও ইনিংসকে টেনে নিয়ে যায়। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটেও আমি আগে বলেছি যে, ও স্পেশাল প্লেয়ার। আজ যেভাবে ব্যাট করল, দেখাল ও কতটা বিশেষ।’
শেষ ২ ওভারে জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ার ৪৩ রান দরকার ছিল। শিশির যতই সমস্যা তৈরি করুক না কেন, এমন পরিস্থিতি থেকে ম্যাচ জেতা যে কোনও ব্যাটিং দলের পক্ষেই মুশকিল। তবে অস্ট্রেলিয়া অক্ষর প্যাটেলের ১৯তম ওভারে ২২ ও প্রসিধ কৃষ্ণার ২০তম ওভারে ২৩ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়।